Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শিতা ও আজকের কৃষি গবেষণার সাফল্য

বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শিতা ও আজকের কৃষি গবেষণার সাফল্য
ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার১ ড. সুস্মিতা দাস২
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর স্বপ্নের সোনার বাংলার জন্য আজন্ম লড়াই করে গেছেন। স্বপ্নের সোনার বাংলায় তিনি দেখতে চেয়েছিলেন দেশের কৃষির সার্বিক উন্নয়ন ও কৃষকের সর্বাঙ্গীণ উন্নয়ন এবং স্বনির্ভরতা। মহান স্বাধীনতা লাভের অব্যবহিত পরেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়নের দিকে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন, তিনি বলেছিলেন ‘কৃষক বাঁচাতে হবে, উৎপাদন বাড়াতে হবে তা না হলে বাংলাদেশ বাঁচতে পারবে না।’ তাঁর সেই ভবিষ্যৎ বাণীর বহিঃপ্রকাশ আজকের খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ বাংলাদেশ। যুদ্ধবিদ্ধস্ত দেশে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানো সহজ ছিল না। কেননা পূর্ব বাংলার খাদ্য ঘাটতি বহু আগে থেকেই বিদ্যমান ছিল। যদিও ষাটের দশকে এ দেশের কৃষি ব্যবস্থাপনায় আধুনিকতার ছোঁয়া লাগে এবং কৃষির উন্নয়ন ঘটে কিন্তু ১৯৭০ সালের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ে কৃষি ব্যবস্থা সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত হয়ে যায় ফলে দেশে খাদ্য ঘাটতি আরো বেড়ে যায়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় কৃষি ব্যবস্থা আরো বেশি নাজুক হয়ে পড়ে কেননা নগণ্য সংখ্যক কৃষক জমি চাষ করার সুযোগ পায়। ফলে বিপুল পরিমাণ খাদ্য ঘাটতির বোঝা নিয়েই স্বাধীন দেশের যাত্রা শুরু।
কৃষি উন্নয়ন তথা কৃষি এবং কৃষকের কথা ভেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের জনগণের ক্ষুধা ও দারিদ্র্য মুক্তির লক্ষ্যে কৃষি উন্নয়নের বৈপ্লবিক পদক্ষেপে গ্রহণ করেন। তিনি কৃষিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান স্থাপন, সংস্কার, উন্নয়ন এবং ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশে কৃষি গবেষণা কাউন্সিল, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন, উদ্যান উন্নয়ন বোর্ড, তুলা উন্নয়ন বোর্ড, বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সি, ইক্ষু গবেষণা প্রতিষ্ঠান, মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনসহ অনেক নতুন প্রতিষ্ঠান সৃষ্টি করেন। কৃষি বিষয়ক বিদ্যমান বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলোর কাঠামো ও কার্যক্রমের আমূল পরির্বতন ও সংস্কারের মাধ্যমে এবং প্রযুক্তিচর্চার মতো আকর্ষণের যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন।
বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পর্যন্ত কৃষি ক্ষেত্রে নানামুখী উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানসমূহের কার্যক্রম সমন্বয় সাধনের লক্ষ্যে ১৯৭৩ সালে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল নামক একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। উক্ত কৃষি গবেষণা কাউন্সিল পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে একটি আইন প্রণয়নের মাধ্যমে জাতীয় কৃষি গবেষণা সিস্টেম প্রতিষ্ঠা লাভ করে। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল বর্তমানে নার্স এর শীর্ষ সংস্থা হিসেবে ১২টি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমের সমন্বয় সাধন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে। কৃষি গবেষণায় ও উন্নয়নে বিএআরসি বিভিন্ন নীতিমালা বা পরিকল্পনা গ্রহণ করছে। দেশের ১২টি কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে জাতীয় কৃষি গবেষণা সিস্টেমের গবেষণা কর্মসূচি পরিবীক্ষণপূর্বক অনুমোদন দেয়া হয়েছে এবং হচ্ছে। বিএআরসি কৃষি গবেষণায় মানবসম্পদ উন্নয়নে বিপুল অবদান রাখছে। উন্নত বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশের গবেষণা প্রতিষ্ঠানের উদীয়মান বিজ্ঞানীদের উচ্চশিক্ষা যেমন পিএইচডি, মাস্টার্স ও বিশেষ ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ আয়োজন করে চলেছে। এতে দেশের কৃষি গবেষণার দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয়ে বিভিন্ন বিষয়ে মতামত এবং জাতীয় বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন এবং সমন্বয় সাধন করছে বিএআরসি। কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর নিয়মিত বিএআরসি থেকে দেয়া হচ্ছে।  কৃষি গবেষণালব্ধ ফলাফল বা প্রযুক্তি সম্প্রসারণের কর্মকা- বিএআরসিতে চলমান রয়েছে এবং কীটনাশক, সার, বীজ ইত্যাদি কৃষি উপকরণের মান নির্ধারণসহ নীতি প্রণয়ন সরকারকে পরামর্শ প্রদান করা হয়েছে এবং হচ্ছে।
বিএআরসি’র নেতৃত্বে সারবিষয়ক কারিগরি উপকমিটি দেশে নতুন নতুন সার এবং সারজাতীয় দ্রব্যের ল্যাবরেটরি পরীক্ষা ও মাঠ গবেষণার মাধ্যমে কারিগরি মূল্যায়ন করে থাকে, যা কৃষি মন্ত্রণালয়ে জাতীয় সার প্রমিতকরণ কমিটিতে অনুমোদিত হয় এবং দেশে ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত হয়। বিগত মার্চ ২০২৩ খ্রি. বিএআরসি কর্তৃক জৈবসার ৯৭টি; রাসায়নিক সার ৭৭টি; পিজিআর ৫৯টি এবং ৮টি অণুজীবসহ মোট ২৪১টি সার ও সারজাতীয় দ্রব্য মূল্যায়নপূর্বক জাতীয় সার প্রমিতকরণ কমিটি কর্তৃক অনুমোদিত ও দেশে ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত  করা হয়েছে। বর্তমানে সারবিষয়ক কারিগরি উপকমিটিতে মূল্যায়নপূর্বক ৩টি জৈবসার, ১টি রাসায়নিক সার এবং ৪টি পিজিআর অনুমোদনের সুপারিশ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। “সার (ব্যবস্থাপনা) আইন, ২০০৬” হালনাগাদকরণের নিমিত্তে তা পর্যালোচনা ও সংশোধনপূর্বক “সার (ব্যবস্থাপনা) আইন, ২০১৮ প্রণয়ন করা হয়েছে।
প্রযুক্তিগত উন্নয়নের স্বার্থে বিভিন্ন দেশ, জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানসমূহের সঙ্গে বিএআরসি’র সমঝোতা স্মারক ও দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। সমঝোতা চুক্তির মাধ্যমে গবেষণা, দক্ষতা, উন্নয়ন ও কারিগরি জ্ঞান বিনিময়ে স্বাক্ষরকারী দেশ ও প্রতিষ্ঠানসমূহ উপকৃত হচ্ছে। এই ধারাবাহিকতায় কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) চত্বরে কানাডার সাস্কাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের Global Institute for Food Security (GIFS) এর আঞ্চলিক অফিস চালু হয়েছে। এ অফিস স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ এবং কানাডার কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে গবেষণা সহযোগিতা সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হবে এবং সেন্টারটি দেশের কৃষি গবেষকদের জলবায়ু পরিবর্তনসহ  কৃষিতে উদ্ভূত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উন্নত জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনে সহায়তা প্রদান করবে। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল এবং গ্লোবাল ইনস্টিটিউট ফর ফুড সিকিউরিটি এর মধ্যে কৃষিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতাসহ বঙ্গবন্ধু রিসার্চ চেয়ার, ঢাকায় জিআইএফএস এর আঞ্চলিক অফিস স্থাপন এবং বঙ্গবন্ধু-পিয়ারে ট্রুডো কৃষি প্রযুক্তি কেন্দ্র স্থাপনের লক্ষ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) এ বঙ্গবন্ধু-পিয়ারে ট্রুডো কৃষি প্রযুক্তি কেন্দ্র উদ্বোধন করেন।
কৃষি মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) এর তত্ত্বাবধায়নে বাংলাদেশের নিত্যপ্রয়োজনীয় ফসলের (খাদ্যশস্য) ভবিষ্যৎ চাহিদা ও জোগান নিরূপণ : অভিক্ষেপ (projection) কাল ২০৩০ ও ২০৫০ শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। যার মাধ্যমে নিত্যপ্রয়োজনীয় ফসলসমূহের ভবিষ্যৎ চাহিদা ও জোগান নিরূপণপূর্বক এগুলোর উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কার্যকরী পরিকল্পনা প্রণয়ন সম্ভব হবে।
এছাড়াও বর্তমান সরকার কৃষিতে বিপ্লব ঘটানোর লক্ষ্যে কৃষি গবেষণার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করার জন্য বিভিন্ন উন্নয়নমুখী প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। গবেষণা প্রতিষ্ঠানসমূহ অনুকূল পরিবেশ পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের উচ্চফলনশীল জাত আবিষ্কার করে কৃষিবিপ্লব ঘটাতে সহায়তা করছেন।
বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে ‘ক্রপ জোনিং’ এর গুরুত্ব অপরিসীম। ক্রমবর্ধমান খাদ্য উৎপাদন চাহিদার বিবেচনায় বাংলাদেশ সরকারের ৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় ক্রপ জোনিংভিত্তিক ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা এবং উৎপাদন কর্মসূচি গ্রহণের বিষয়ে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এরই মধ্যে, ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৩০০টি উপজেলায় ৭৬টি ফসলের ক্রপ জোনিং সম্পন্ন হয়েছে, অবশিষ্ট ১৯৫টি উপজেলার ক্রপ জোনিং কার্যক্রম চলমান (উপজেলা তালিকা সংযুক্ত)। ক্রপ জোনিং কার্যক্রমের অন্যতম সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট, ভূমি ও মৃত্তিকা সম্পদের হালনাগাদকৃত তথ্য-উপাত্ত এবং মৃত্তিকা ও ভূমিরূপ মানচিত্র বিএআরসিকে সরবরাহ করছে এবং ইনস্টিটিউট অফ ওয়াটার মডেলিং (IWM) জিআইএসভিত্তিক ক্রপ জোনিং ইনফরমেশন সিস্টেম সফটওয়্যার, ‘খামারি’ মোবাইল অ্যাপ, ক্রপ জোনিং ড্যাশবোর্ড এবং কৃষি পরামর্শক বাতায়ন নির্মাণ কার্যক্রমের সংগে জড়িত রয়েছে। এ ছাড়াও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট ফোকাল পয়েন্ট সংস্থা হিসেবে ক্রপ জোনিং কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত।
GAP Standard নির্ধারণ, বাস্তবায়ন এবং সংশ্লিষ্ট stakeholder দের প্রশিক্ষিত করার মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন ও রপ্তানি বৃদ্ধি করা এবং খাদ্যে ভেজালসহ মাঠ ও সংরক্ষণ পর্যায়ে কৃষি পণ্যে ক্ষতিকর রাসায়নিক ব্যবহার রোধকল্পে বিএআরসি কর্তৃক বাংলাদেশ উত্তম কৃষি পদ্ধতিGAP নীতিমালা-২০২০ চূড়ান্তকরণের কাজ সমাপ্ত হয়েছে।
এছাড়াও মুজিবর্ষ উপলক্ষ্যে ১০০টি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষিত জাত ও প্রযুক্তির বর্ণনা সম্বলিত ১০০ কৃষি প্রযুক্তি অ্যাটলাস,  বাংলাদেশের কৃষিখাতের পরিবর্তন ও অগ্রগতি নিয়ে 100 years of Agriculture Development in Bangladesh. বাংলাদেশের বিশেষ ভূপ্রাকৃতিক অঞ্চলগুলোয় কৃষির উন্নয়ন নিয়েA Development for Fragile Ecosystems in Bangladesh’ এবং একটি খাদ্য সঙ্কটের দেশ হতে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ দেশে বাংলাদেশের পরিক্রমা নিয়ে ‘A Development Trajectory of Bangladesh Agriculture from Food Deficit to Surplus’ বই প্রকাশিত হয়েছে।
উল্লেখ্য, দানাদার খাদ্যোৎপাদনে মূল কৃষির পাশাপাশি এর উপখাত হিসেবে প্রোটিনের উৎস মাছ, ডিম, মাংস ইত্যাদিতেও বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে এখন বিদেশে রপ্তানি করছে। এক সময় আন্তর্জাতিক নিন্দুকরা তলাবিহীন ঝুড়ির দেশ হিসেবে যে অপপ্রচার চালাতেন জননেত্রী শেখ হাসিনার তিন মেয়াদের সরকার সেটা ঘুচিয়ে বিশ্বের দরবারে আজ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে আমরা সবাই বদ্ধপরিকর। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, উপকরণসমূহ ব্যবহারে দক্ষতা, মাটির স্বাস্থ্য রক্ষা, ফসল কর্তনোত্তর ক্ষতি, কৃষি পণ্য সংরক্ষণ ও বিতরণসহ ক্রমহ্রাসমান আবাদি জমিতে ক্রমবর্ধমান বিপুল জনগোষ্ঠীর খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ বাংলাদেশের কৃষির জন্য বিরাট চ্যালেঞ্জ। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য দরকার আমাদের সমন্বিত, আন্তরিক এবং কার্যকর পদক্ষেপ।  বিদ্যমান এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন এর সোনার বাংলাকে একটি স্বনির্ভর সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হবো।

লেখক : নির্বাহী চেয়ারম্যান১, প্রধান ডকুমেন্টস কর্মকর্তা২, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল, ফার্মগেট, ঢাকা। মোবাইল : ০১৭১১১০২১৯৮; ই- মেইল :susmitabarc@gmail.com

 


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon